বরিশালের মুলাদী উপজেলায় ইসলামী ছাত্রশিবিরের নবীনবরণ অনুষ্ঠান প্রস্তুতির সময় ছাত্রদলের হামলায় অন্তত ১২ থেকে ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে ৫–৬ জনের অবস্থা গুরুতর। আহতদের বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে মুলাদী কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠান প্রস্তুতির সময় ছাত্রদলের একটি গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় বলে এ অভিযোগ করে শিবির।
 
আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় রয়েছেন মান্না (২০), হামিম (২০), বায়েজিদ (২৩), আবদুল্লাহ (২৪) ও রাকিব (২৪)। প্রত্যেকেই মুলাদী উপজেলার বাসিন্দা।
 
শিবির নেতারা জানান, নবীনবরণ অনুষ্ঠান প্রস্তুতির সময় ছাত্রদলের একটি গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় অনুষ্ঠানস্থলে ভাঙচুর ও আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
 
ইসলামী ছাত্রশিবিরের বরিশাল জেলা সভাপতি মো. আকবর হোসেন ও জেলা সেক্রেটারি সাইদ আহম্মেদ জানান, হামলায় অন্তত ১২ থেকে ১৫ জন সদস্য আহত হন, যাদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা গুরুতর। তারা অভিযোগ করেন, হামলার নেতৃত্ব দেন মুলাদী উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন, সেক্রেটারি বেল্লাল, কলেজ শাখা সভাপতি রিফাত মল্লিক ও সেক্রেটারি কাওসার। হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান তারা।
 
মুলাদী কলেজ শিবির সভাপতি সৌরভ বলেন, ‘বুধবার গভীর রাতে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা শিবির অফিস ও অর্থ সম্পাদকের বাসায় হামলা চালায়। বৃহস্পতিবার সকালে প্রস্তুতি সভার সময়ও হামলা করা হয়। আহতদের মধ্যে ৬ জনকে মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়, পরে তাদের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
 
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে ছাত্রদল। মুলাদী উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন ঢালী দাবি করেন, ‘কলেজ ক্যাম্পাসে প্রবেশে বাঁধা দিয়ে শিবির নেতারা ছাত্রদলের পাঁচজন স্থানীয় কর্মীকে মারধর করেছে। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।’
 
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘মুলাদী থেকে ছয়জন আহত রোগী ভর্তি হয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাদের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে এবং চিকিৎসা চলছে।’
 
ঘটনার পর মুলাদীতে উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ হামলার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের কাজ শুরু করেছে।
                           বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে মুলাদী কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠান প্রস্তুতির সময় ছাত্রদলের একটি গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় বলে এ অভিযোগ করে শিবির।
আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় রয়েছেন মান্না (২০), হামিম (২০), বায়েজিদ (২৩), আবদুল্লাহ (২৪) ও রাকিব (২৪)। প্রত্যেকেই মুলাদী উপজেলার বাসিন্দা।
শিবির নেতারা জানান, নবীনবরণ অনুষ্ঠান প্রস্তুতির সময় ছাত্রদলের একটি গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় অনুষ্ঠানস্থলে ভাঙচুর ও আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ইসলামী ছাত্রশিবিরের বরিশাল জেলা সভাপতি মো. আকবর হোসেন ও জেলা সেক্রেটারি সাইদ আহম্মেদ জানান, হামলায় অন্তত ১২ থেকে ১৫ জন সদস্য আহত হন, যাদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা গুরুতর। তারা অভিযোগ করেন, হামলার নেতৃত্ব দেন মুলাদী উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন, সেক্রেটারি বেল্লাল, কলেজ শাখা সভাপতি রিফাত মল্লিক ও সেক্রেটারি কাওসার। হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান তারা।
মুলাদী কলেজ শিবির সভাপতি সৌরভ বলেন, ‘বুধবার গভীর রাতে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা শিবির অফিস ও অর্থ সম্পাদকের বাসায় হামলা চালায়। বৃহস্পতিবার সকালে প্রস্তুতি সভার সময়ও হামলা করা হয়। আহতদের মধ্যে ৬ জনকে মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়, পরে তাদের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে ছাত্রদল। মুলাদী উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন ঢালী দাবি করেন, ‘কলেজ ক্যাম্পাসে প্রবেশে বাঁধা দিয়ে শিবির নেতারা ছাত্রদলের পাঁচজন স্থানীয় কর্মীকে মারধর করেছে। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।’
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘মুলাদী থেকে ছয়জন আহত রোগী ভর্তি হয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাদের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে এবং চিকিৎসা চলছে।’
ঘটনার পর মুলাদীতে উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ হামলার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের কাজ শুরু করেছে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                